সিরাজগঞ্জ উল্লাপাড়ার শিবপুর গ্রামের মৃত্যু শাহাদ আলীর বিধবা মেয়ে সাহিদা আক্তার (৪২) এর সাথে পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আজাদ হোসেনের দীর্ঘদিন যাবত মন দেয়া নেয়া চলে আসছিল বলে গ্রামবাসীরা জানায়।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায় গত ১৯ নভেম্বর দিবাগত রাত্রি ১১ ঘটিকায় সাহিদার শয়ন কক্ষে কাউন্সিলর আজাদ হোসেনকে স্পর্শকাতর অবস্থায় গ্রামবাসীরা আটকাইয়া গণধোলাই দেন বলে জানায় স্থানীয় লোকজন ও গ্রামবাসী।
উপস্থিত গ্রামবাসী আরো জানায় আজাদ হোসেনের ব্যবহৃত মাফলার, পায়ের জুতো, ব্যবসায়িক দোকান ঘরের চাবি ও শোয়ার বিছানায় কনডম ফেলে রেখে যায় এবং মােবাইলে ধারণকৃত কিছু ভিডিও ফুটেজ সহ বেশ কিছু আলামত হিসেবে গ্রামবাসী ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সংবাদকর্মীদের এ সব তথ্য জানান।
আলামত সমূহ
গণধোলাই খাওয়ার এক পর্যায়ে আজাদ হোসেন অসুস্থ হয়ে পড়লে আজাদের আত্মীয়-স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে চলে যায় বলে জানা যায়।
এ বিষয়ে সাহিদা আক্তারের কাছে জানতে চাইলে তিনি লাজুক ভঙ্গিতে বলেন আমার আজাদের সঙ্গে কোন অবৈধ সম্পর্ক নেই বলে জানান।
কাউন্সিলর আজাদ হোসেনকে না পেয়ে তার মুঠোফোনে কল করে জানতে চাইলে তিনি বলেন এ বিষয়টা সম্পূর্ণ পরিকল্পিতভাবে আমার বিরোধী পক্ষ আমাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করেছেন বলে জানান।
Leave a Reply